https://ift.tt/eA8V8J
নয়াদিল্লী, ২৪ জুলাই - অগাস্টের ১৫ তারিখ দিল্লির রেড ফোর্টে যখন তেরঙ্গা উত্তোলন করা হবে ঠিক তেমন সময় ভারতে কোভিড-১৯ অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা হবে এক মিলিয়ন অর্থাৎ দশ লাখ, এমনটাই জানাচ্ছেন ভারতীয় গবেষকরা। যে সব অঞ্চলে এতদিন অবধি করোনা ভাইরাস কম দেখা গিয়েছে সেখানে অতিমারি ক্রমশ দাপট দেখাতে শুরু করেছে। তাই একবার নয় দুবার এই মডেল স্টাডি করে দেখা গিয়েছে স্বাধীনতা দিবসের মধ্যে দেশে কোভিড-১৯ অ্যাক্টিভ কেস দশ লাখ ছুঁয়ে ফেলবে। চেন্নাইয়ের ইনস্টিটিউট অফ ম্যাথামেটিক্যাল সায়েন্সের গবেষক জানিয়েছেন, বর্তমান ট্রেন্ড যদি চলতে থাকে তাহলে অগাস্টের ১৫ তারিখের মধ্যে এক মিলিয়ন অ্যাকটিভ কেস অর্থাৎ সক্রিয় ঘটনা কোভিড-১৯-এ হয়ে যাবে। দেশের কোভিড-১৯ ট্রেন্ডকে কাঁটাচেরা করতে বেশ কয়েকমাস থেকে এমন একটি মডেল নিয়ে কাজ করছেন এই গবেষক। বর্তমানে চেন্নাইতে করোনায় সক্রিয় ঘটনা ৪.২৬ লাখ। আরও পড়ুন : খনি থেকে ১১ ক্যারাটের হিরা পেলেন যুবক, দাম ৫০ লাখ টাকা রিপ্রোডাকশন নম্বর দিয়ে জনপ্রতি হিসেব রাখা হয়। কারণ একজন ইনফেকটেড ব্যাক্তি দ্রুত আরও সংক্রমণ ছড়াতে পারে। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, এডুকেশন এন্ড রিসার্চ কলকাতার ডাক্তার দিব্যেন্দু নন্দী জানিয়েছেন, সংক্রমণ এই হারে বাড়তে থাকলে অগাস্ট ১৫ তারিখের মধ্যে কোভিড-১৯ সক্রিয় ঘটনা ১০ লাখের কাছাকাছি হবে। তবে দেশের সংখ্যার নিরিখে আর ভ্যালু অনেক কম যা খুবই ভালো তবে রাজ্যের নিরিখে ছবিটা একদমই অন্য তথ্য দিচ্ছে। দেখা গিয়েছে, করোনা সংক্রমণ বিহার, দক্ষিণ ভারতের রাজ্য কেরল, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশে দ্রুগতিতে বেড়ে চলেছে। পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের জেলাগুলিতে সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী শুধু তাই নয় উত্তরপ্রদেশেও একই ছবি দেখা যাচ্ছে। দিল্লিতে অ্যান্টিজেন টেস্ট হলেও সেই ফলাফল খুব ফলদায়ক নয় তাই দেশের রাজধানীর সংখ্যা ওঠানামা হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। দেশের সবচেয়ে খারাপ রিপ্রোডাকশন নম্বর বেঙ্গালুরুতে, ঠিক তারপরেই রয়েছে কলকাতা। সুত্র : কলকাতা ২৪x৭ এন এ/ ২৪ জুলাই
https://ift.tt/32OVzQH
0 Comments