https://ift.tt/eA8V8J
নোয়াখালী, ২৩ জুলাই- নোয়াখালী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সাত কোটি টাকার যন্ত্রপাতি কেনাকাটায় অনিয়ম, দুর্নীতি ও আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক। বুধবার (২২ জুলাই) বিকেলে জেলা দুদক সমন্বিত কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, নোয়াখালী দুদকের সহকারী পরিচালক ও তদন্ত টিমের প্রধান সুবেল আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত টিম বুধবার থেকে এ অনুসন্ধান শুরু করেছেন। আর প্রথম দিন তদন্তে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য পাওয়া গেছে। দুদকের এই অনুসন্ধান টিমের অন্য সদস্যরা হলেন- ঢাকার সিএমএসডির উপ-পরিচালক ডা. নিজামুদ্দিন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের (হাসপাতাল-৪) সহকারী পরিচালক ডা. আহসানুল হক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা নিমিউ অ্যান্ড টিসির সহকারী প্রকৌশলী (ইলেকট্রনিকস) নাশিদ রহমান, ঢাকা ডিপিএম হাসপাতালের ডা. সুরজিত দত্ত। জেলা দুদক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দুদকের সহকারী পরিচালক সুবেল আহমেদের নেতৃত্বে বিশষজ্ঞ টিম বুধবার হাসপাতালে এসে দেখতে পান, প্রায় ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের একটি সিআর এক্সরে মেশিন-৫০০ অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে যা প্রায় পাঁচ বছর আগে সরবরাহ নেয়ার পর থেকে একদিনও ব্যবহার হয়নি। অথচ বিল উত্তোলন করে নেয়া হয়েছে। আরও পড়ুন:নববধূ নিখোঁজ, সরকারি কর্মচারী গ্রেফতার এছাড়া ২০১৩-১৪ ও ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সরবরাহ নেয়া অটোমেশন, পোর্টেবেল ৪-ডি আল্ট্রাসনোগ্রাফি, আইসিইউ বেড, ডেন্টাল চেয়ারসহ বিভিন্ন পণ্য স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী সঠিক পাওয়া যায়নি। যার মূল্য সাত কোটি টাকা বলে উল্লেখ করেছেন অভিযোগকারী। নোয়াখালী দুদকের উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, অনুসন্ধান শুরু হয়েছে মাত্র, অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে। অতিশীঘ্রই অনিয়ম ও সরকারি টাকা আত্মসাতের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের দায়দায়িত্ব নির্ধারণপূর্বক মামলা রুজুর সুপারিশ কমিশনে পাঠানো হবে। সূত্র: জাগোনিউজ আর/০৮:১৪/২৩ জুলাই
https://ift.tt/30Doa8L
0 Comments